Sunday, 8 November 2015

আবদুর রহমান হাওলাদার, এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর জীবনী

















                       আবদুর রহমান হাওলাদার, এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট



এডভোকেট এ.কে.এম. আমিন উদ্দিন (মানিক)


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর,বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন মুক্তিযোদ্ধা,স্পষ্টবাদী আইনজীবী ।
সাং+পোঃ- নয়ানগর, থানা ও উপজেলা- রাজৈর, জিলা- মাদারীপুর ।************************ চেম্বারঃ ইউনাইটেড ল’ চেম্বার, মৌচাক টাওয়ার,৬ষ্ঠ তলা,স্যুট নং-৬০২, ৮৩/বি, সিদ্ধেশ^রী সার্কুলার রোড,মালিবাগ মোড়, রমনা, ঢাকা-১২১৭ ।
জন্ম ১২ জানুয়ারী ১৯৫৫ খ্রী: । পিতা মরহুম আলহাজ বদর উদ্দিন হাওলাদার, মাতা মরহুমা মালঞ্চ বেগম । তিনি রাজৈর থানার শংকরদি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন । রাজৈর গোপালগঞ্জ কে.জি.এস. ইনস্টিটিউটে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন এবং একই স্কুল থেকে ’৭১ সনে এস.এস.সি পাশ করেন । যার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ’৭২ সনে । ’৭৪ সনে মাদারীপুর নাজিম উদ্দিন কলেজ বর্তমানে সরকারী নাজিম উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে এইচ.এস.সি. পাশ করেন ।
এরপর ১৯৭৫ সনে ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার প্রতিবাদে ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার ইচ্ছায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চলে যান । ’৭৭ সনে দেশে ফেরৎ এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করেন । ’৮৪ সনে তিনি ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ত্যাগ করেন । তিনি জহুরুল হক হলের ছাত্র ছিলেন । ’৮৬ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নারায়ণগঞ্জ ল’ কলেজ থেকে এলএল.বি ডিগ্রি অর্জন করেন । ’৫ অক্টোবর ’৮৮ সনে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সনদ নিয়ে ১৬ নভেম্বর ’৮৮ সনে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্যপদ গ্রহণ করেন । বর্তমানে ঢাকা আইনজীবী সমিতির আজীবন সদস্য । মাদারীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হন ’৮৮ সনে । ৫ মার্চ ’৯১ সনে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে প্র্যাকটিসের অনুমতি পান এবং ১৪ মার্চ ’৯১ সনে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্যভূক্ত হন ।
তিনি ’৭১ সনে ২৫ মার্চের কালরাত্রির পর নিজ এলাকা রাজৈর- মাদারীপুর নির্বাচনী এলাকার সাংসদ স্বর্গীয় শ্রী ফণিভূষণ মজুমদারের নেতৃত্বে ভারত গমন করেন । প্রথমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও পরে আগরতলা বাগমারা ট্রেনিং ক্যাম্পে গেরিলা ট্রেনিং গ্রহণ করেন । মরহুম মেজর হায়দার, সাব-সেক্টর কমান্ডার বর্তমান সাংসদ সাবেক ডিপুটি স্পিকার কর্ণেল শওকত আলীর নিকট হতে অস্ত্র গ্রহণ করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন ।
৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধাসহ ভারতের আগরতলা থেকে কুমিল্লার চান্দিনা নামক স্থানে এলে পাকহানাদারদের সাথে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয় । সেখানে তিনি সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । এই যুদ্ধটি তাঁর জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, যুদ্ধে তাঁর ডান পাশে কুমিল্লার এক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন, তার অস্ত্রটি নেওয়ার জন্য তিনি যখন ক্রোলিং করে যান তখন তিন দিক থেকে পাকিস্তানী আর্মী ঘেরাও করে এবং বৃষ্টির মত গুলি করতে থাকে, অলৌলিকভাবে ধানক্ষেতের ভিতর দিয়ে কাঁদা পানির মধ্যে লুকিয়ে থাকতে সক্ষম হন এবং আল্লাহর অসীম কৃপায় প্রাণে বেঁচে যান । অনেক চেষ্টা করেও শহীদের নামটি স্মরণ করতে পারেননি । পরে কুমিল্লার গৌরীপুর নামক স্থানে পাকিস্তানী আর্মীর বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন । এরপর শরিয়তপুর জেলায় যান এবং গ্রুপ কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন । সেখানে বর্তমান শরিয়তপুর জেলার চিকন্দী ক্যাম্পের মুক্তিবাহিনীর কমান্ডার মরহুম ইদ্রিস আলী বি.এস-সি শিক্ষকের নেতৃত্বে নাউডুবা নামক স্থানে পাকহানাদারদের সাথে নৌ-পথে সম্মুখ যুদ্ধ করেন, পাকিস্তানী আর্মীদের লঞ্চে আক্রমণ করা হয়। তারাও পাল্ট জবাব দেয় । মুক্তিযোদ্ধদের নৌকাটি জাজিরা পদ্মার পাড়ের কাছাকাছি ডুবে যায়, তিনিসহ পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্র নিয়ে সাতাঁর কেটে পাড়ে ওঠেন । তখন পাকিস্তানী আর্মী ঐ স্থান থেকে পালিয়ে যায় । তারপর তিনি নিজ এলাকায় বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । তখনকার সময় থানা কমান্ডার ছিলেন মির আবদুল কাউয়ুম এবং মুক্তিবাহিনী ও মুজিব বাহিনীর যৌথ কমান্ডার (মাদারীপুর)ছিলেন সরওয়ার হোসেন মোল্লা । পরবর্তীতে জনাব মোল্লা রক্ষীবাহিনীর ডিপুটি ডাইরেক্টর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন । পরে কর্ণেল ও পররাষ্ট্র সচিব হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন । এখানে উল্লেখ্য যে ’৭৫ সনে ১৫ আগষ্ট রক্ষীবাহিনীর ডিপুটি ডাইরেক্টর হিসাবে যথাযথ দায়িত্ব পালন না করায় তৎকালীন সরকারের অধীনে বৈদেশিক বিভিন্ন দূতাবাসে চাকুরী করেন ।
জনাব রহমান ’৭৭ সনে দেশে ফিরে এলে তৎকালীন সামরিক সরকার গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন । তিনি ’৭৮ সন থেকে ’৯০ সন পর্যন্ত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রাজৈর থানা কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ।
তিনি ’৬৯ সনে ৯ম শ্রেণির ছাত্র থাকাবস্থায় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন । ’৭২-৭৩ সনে মাদারীপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন । ’৭৭ সনে ঘরোয়া রাজনীতি শুরু হলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কাদের-চুন্নু পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন । পরে ছাত্রলীগ ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন ।
’৮৩ সনে সৈ¦রশাসকের শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের শিক্ষাভবন ঘেরাও কর্মসূচীতে হাইকোর্টের মোড়ে মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়াকালীন অবস্থায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষে তিনি আহত হন, তখন জিয়াউদ্দিন বাবলুরা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেন । স্বৈরাচার এরশাদ ঢাকার বাহিরে ৬টি হাইকোর্ট স্থাপন করলে প্রতিবাদে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের ব্যানারে আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। যুদ্ধাপরাধী বিচারের দাবিতে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গোলাম আযমের প্রতিকী বিচারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন । তখন এই কারণে জাহানারা ইমাম,ব্যারিষ্টার শওকত আলীসহ ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করা হয় । তাদের জামিনের বিষয়ে ’৯১ সনে তৎসময়ের ঢাকার সি.এম.এম আজিজুল হক ভূঁইয়ার এজলাসে জামিন শুনানীর সময় সি.এম.এম এর অনাকাংখিত আচরণের প্রতিবাদ করায় তৎকালীন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মরহুম সৈয়দ মাহবুব আলীসহ ১৮ জন আইনজীবী নেতুবৃন্দের বিরুদ্ধে আদালত অপমাননার মামলা করা হয় । সেই মামলায় তিনি ৩নং আসামী ছিলেন ।
২০০১ সনে বি.এন.পি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসলে সারাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন, আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের হত্যা, তাদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, লুন্ঠন ধর্ষণ ও অমানুষিক নির্যাতন শুরু হয় । সেই অবস্থায় ২০০৪ সনে ৬ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়া ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে আসলে সাধারণ আইনজীবীরা কালো পতাকা প্রদর্শন করেন । সেই কারণে বি.এন.পি- জামায়াত জোটের সন্ত্রাসীরা ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে সশস্ত্র অবস্থায় প্রবেশ করে নিরীহ আইনজীবীদের মারধর করে, সভাপতির রুম ভাংচুর করে ও আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দকে মারধর করে । তখন তিনি আহত হন । উল্টা নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে ২টি মামলা দায়ের করা হয় । ২টি মামলাতেই তিনি ১নং আসামী ছিলেন । পরবর্তীতে মামলাগুলো মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় তিনি অব্যাহতি পান ।
তিনি ’৯৭-৯৮ সনে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের ব্যানারে এশিয়ার বৃহত্তম আইনজীবী সমিতি ঢাকা আইনজীবী সমিতির লাইব্রেরী সম্পাদক ও ২০০৮-০৯ সনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন । তিনি ১৯৯১ সনে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ২০০০ সনে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে এখনও বিদ্যমান আছেন ।
তিনি ২০১৪ সনে নিজ এলাকা রাজৈরে সরকারী উদ্যোগে নয়ানগর মা ও শিশু ১০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের মূল উদ্যোক্তা হিসেবে ৬২ শতাংশ পৈত্রিক সম্পত্তি দান করেন ।
তিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর (অতিরিক্ত এটর্নী জেনারেলের পদমর্যাদায়) হিসাবে নিষ্ঠা,দক্ষতা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন । যুদ্ধাপরাধী দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ও মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে পরিচালিত মামলার অন্যতম প্রসিকিউটর ।
বিনা পারিশ্রমিকে ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা মামলার প্রসিকিউশন টিমের সদস্য । ২০০৭ সনে ১/১১ পরবর্তী জননেত্রী শেখ হাসিনা সহ মরহুম আবদুল জলিল, মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদেরের মামলাসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মামলায় অন্যতম ভূমিকা পালন করেন । ২০০১ জামায়াত-বি.এন.পি জোট ক্ষমতায় আসলে তোফায়েল আহম্মদ, সাবের হোসেন চৌধুরী ও আ.ফ.ম. বাহাউদ্দিন নাসিম সহ অন্যান্য নেতা-কর্মীর মামলায় অন্যতম আইনজীবী হিসাবে ছিলেন ।
তিনি ’৯২ সনের ১৫ জানুয়ারী গাজীপুর জেলার সদর থানাধীন কুদাব গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম ইসলাম উদ্দিন মোল্লার ছোট মেয়ে আমেনা বুলবুলকে বিয়ে করেন । মিসেস রহমান ইসলামিক ইতিহাসে এম.এ ও এল.এল.বি. পাশ । জনাব রহমানের বড় ভায়রা ভাই এম.এম. নিয়াজ উদ্দিন বর্তমানে স্বাস্থ্য ও পরিবার- পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ।
জনাব রহমান দুই ছেলের জনক । ১. মহিউদ্দিন কাদের অর্ণব, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে আই.বি.এ. ২য় বর্ষের ছাত্র, অর্ণব মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এস.এস.সি-তে গোল্ডেন নিয়ে জি.পি.এ-৫ ও নটরডেম কলেজ থেকে এইচ.এস.সি-তে গোল্ডেন নিয়ে জি.পি.এ-৫ পেয়েছিল । ২. মঞ্জুরুল কাদের অনিক, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের ৭ম শ্রেণির ছাত্র ।
তিনি ভারতের পশ্চিম বঙ্গ,আগরতলা,গোহাটি ; যুক্তরাজ্যে দুই বার,দুুবাই ও কাতার সফর করেছেন । যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে অতিথি হিসাবে একবার ও বেড়াতে একবার গিয়েছিলেন । তিনি জানান তাঁর পরিবারে তিনি প্রথম মাস্টার্স ডিগ্রিধারী, পরে ১২ জন মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন ।
তিনি ৪ ভাই ৪ বোনের মধ্যে ৫ম । বড় ভাই আবদুল বারী হাওলাদার একজন শিক্ষক এবং রাজৈর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা, বারী সাহেবের মেয়ে এডভোকেট জেসমিন আক্তার ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের নেত্রী ছিলেন, তার নেতৃত্বে তখন ছাত্রদল নেত্রী হেলেন জেরিন কোনঠাসা হয়েছিল ও ছেলে আবদুল হান্নান হাওলাদার শাওন ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ(উত্তর) এর সাংগঠনিক সম্পাদক ।
তাঁর স্মৃতিময় দিন হলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জেল থেকে বের হয়ে ঝটিকা সফরে মাদারীপুর জেলার রাজৈর থানাধীন টেকেরহাটে এক জনসভায় ভাষন দেন । সেইদিন তিনি মঞ্চের দায়িত্বে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে কাছে পেয়ে পা ছুঁয়ে সালাম করেছিলেন। সেখানে জাতির জনকের সাথে পরিচয়, বঙ্গবন্ধু সেইদিন অনেক আদর করেছিলেন ।
বঙ্গবন্ধ প্রেমিক এই আইনজীবী হৃদয়ের টানে টুঙ্গিপাড়া জাতির জনকের মাজারে গিয়েছেন প্রতিবছর । পরিশেষে বলবো স্পষ্টবাদী এই আইনজীবী বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে হৃদয়ে লালন করে রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে কাজ করে যাচ্ছেন ।
সাক্ষাৎকারটি ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ গৃহিত ।

No comments:

Post a Comment